মাইক্রোকম্পিউটার
মাইক্রোপ্রসেসর একাকী কাজ করতে পারে না। মাইক্রোপ্রসেসর কি কাজ করবে, সে নির্দেশনা রাখার জন্য প্রোগ্রাম মেমোরি (ROM) দরকার হয়। আবার যে ডাটাকে বিশ্লেষণ করবে সে ডাটা পাওয়ার জন্য মাইক্রোপ্রসেসরের সথে ডাটা মেমোরি (RAM) অথবা ইনপুট ডিভাইস যুক্ত থাকা আবশ্যক। সর্বশেষ বিশ্লেষণকৃত ডাটা সরবরাহ করতে মাইক্রোপ্রসেসরের সথে আউটপুট ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে হবে।
এভাবে মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করার জন্য এর সাথে মেমোরি, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস সংযোগ করলে যে সিস্টেম তৈরি হয়, সেটাকে বলা হয় মাইক্রোকম্পিউটার।
মাইক্রোকম্পিউটারের মৌলিক অংশ হল ৪ টি।
ক) ইনপুট ডিভাইস
খ) মাইক্রোপ্রসেসর
গ) মেমোরি
ঘ) আউটপুট ডিভাইস
তবে এগুলো ছাড়াও মাইক্রোকম্পিউটারের সাথে A/D কনভার্টার, টাইমার/কাউন্টার, D/A কনভার্টার ইত্যাদি বিভিন্ন অংশ যুক্ত থাকতে পারে।
মাইক্রোপ্রসেসর একাকী কাজ করতে পারে না। মাইক্রোপ্রসেসর কি কাজ করবে, সে নির্দেশনা রাখার জন্য প্রোগ্রাম মেমোরি (ROM) দরকার হয়। আবার যে ডাটাকে বিশ্লেষণ করবে সে ডাটা পাওয়ার জন্য মাইক্রোপ্রসেসরের সথে ডাটা মেমোরি (RAM) অথবা ইনপুট ডিভাইস যুক্ত থাকা আবশ্যক। সর্বশেষ বিশ্লেষণকৃত ডাটা সরবরাহ করতে মাইক্রোপ্রসেসরের সথে আউটপুট ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে হবে।
এভাবে মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করার জন্য এর সাথে মেমোরি, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস সংযোগ করলে যে সিস্টেম তৈরি হয়, সেটাকে বলা হয় মাইক্রোকম্পিউটার।
মাইক্রোকম্পিউটারের মৌলিক অংশ হল ৪ টি।
ক) ইনপুট ডিভাইস
খ) মাইক্রোপ্রসেসর
গ) মেমোরি
ঘ) আউটপুট ডিভাইস
তবে এগুলো ছাড়াও মাইক্রোকম্পিউটারের সাথে A/D কনভার্টার, টাইমার/কাউন্টার, D/A কনভার্টার ইত্যাদি বিভিন্ন অংশ যুক্ত থাকতে পারে।
ছবিতে, মাইক্রোকম্পিউটার Diagram
No comments:
Post a Comment